পিরোজপুরে জেলেবেশে’ নদীতে উপজেলা চেয়ারম্যান, ইলিশ ধরলেন ৩টি Latest Update News of Bangladesh

শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৯:৫৫ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
কলাপাড়ায় সহকারী প্রধান শিক্ষককে ব্যতিক্রমী বিদায়ী সংবর্ধনা মহিপুর থানা আওয়ামী লীগের নিজস্ব কার্যালয় উদ্বোধন শেবাচিমের সংকট কাটিয়ে উঠতে কাজ করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ: সচিব বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম উদ্বোধন অচিরেই বরিশালে বসবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ মন্ডল’র পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন প্রতিমন্ত্রী আমার সব শক্তি-সাহস মা-বাবার কাছ থেকে পেয়েছি: প্রধানমন্ত্রী মাছ শিকার করতে গিয়ে শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে ঢুকে পড়ল ৬ ইঞ্চির বাইন কলাপাড়ায় অর্ধশতাধিক অসহায় মানুষ পেল প্রধানমন্ত্রীর অর্থ সহায়তা চার বিভাগে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বাড়ল ৪৮ ঘন্টা




পিরোজপুরে জেলেবেশে’ নদীতে উপজেলা চেয়ারম্যান, ইলিশ ধরলেন ৩টি

পিরোজপুরে জেলেবেশে’ নদীতে উপজেলা চেয়ারম্যান, ইলিশ ধরলেন ৩টি




পিরোজপুর প্রতিনিধি॥  পিরোজপুরে সন্ধ্যা নদীতে মৎস্য অভিযানে যায় পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তারা। এ সময় রাত ২টার দিকে সন্ধ্যা নদীতে ‘জেলেবেশে’ আকস্মিকভাবে কাউখালী উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাঈদ মনু মিয়াকে পাওয়া যায়।

বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাতে সন্ধ্যা নদীতে অভিযান চালায় প্রশাসন।জানা যায়, মৎস্য অভিযানে যান পুলিশ সুপার হায়াতুল ইসলাম খান, অতিরিক্তি পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ হোসেন ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেনের ইঞ্জিন ট্রলারটি উপজেলা চেয়ারম্যানের ট্রলারের কাছে পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যান তিনি। উপজেলা চেয়ারম্যান মনু মিয়া এ সময় তার সাঙ্গপাঙ্গকে সঙ্গে নিয়ে নদীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কোনো ম্যাজিস্ট্রেট কিংবা উপজেলা মৎস্য বিভাগের কাউকে কিছু না জানিয়ে নিজে নিজেই এভাবেই নেমে পড়েন মৎস্য অভিযানে।

এ সময় মৎস্য কর্মকর্তা উপজেলা চেয়ারম্যান মনুর কাছে জানতে চান, মৎস্য বিভাগ ও প্রশাসনের কাউকে না জানিয়ে তিনি কেন নদীতে নেমেছেন। এ সময় মনু চেয়ারম্যান মৎস্য কর্মকর্তাকে জানান, বিষয়টি পরে সমাধান করবেন তিনি।

এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান মনু বলেন, কাউখালী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ফনি ভূষন পালকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি। তাই জেলে ও তার পিএস জাহিদুল ইসলাম রানাসহ কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে নদীতে অভিযানে নেমেছেন তিনি।

অভিযানে থাকা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কয়েকজন সংবাদমাধ্যমকে জানান, অভিযানকালে চেয়ারম্যান মনুকে একজন পুরোদস্তুর জেলের বেশে কোমড়ে বাঁধা গামছা, লুঙ্গি এবং সাদা গেঞ্জি পরিহিত অবস্থায় দেখা যায়।

এ বিষয় চেয়ারম্যান মনু জানান, ইলিশ পাহারার জন্যই নিজের লোকদের নিয়ে এভাবে নদীতে নেমেছেন তিনি। এ সময় চেয়ারম্যানকে বহনকারী ট্রলারে প্রায় ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল থাকলেও ইলিশ পাওয়া যায় মাত্র ৩টি।

কাউখালী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জানান, টানা কয়েক দিন অভিযানে যাওয়ায় অনেকটা অসুস্থ হয়ে পড়ি, এ কারণে উপজেলা চেয়ারম্যানের ফোন ধরতে পারিনি। তবে তিনি এও বলেন, মৎস্য বিভাগ এবং প্রশাসন ছাড়া অবরোধ চলাকালীন সময়ে এভাবে কেউ নদীতে মৎস্য অভিযান পরিচালনা করতে পারেন না।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD